Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ছবি
শিরোনাম
৩য় ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯
বিস্তারিত

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের আয়োজনে ৩য় বারের মতো সারাদেশে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯ পালিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার দিবসের শুরুতে ধানমন্ডিস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। সকাল ৯টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনায় বক্তব্য দেন স্পিকার শিরীন শারমিন চেীধুরী ও আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। সভার প্রতিপাদ্য বিষয় ছিলো, ‘সত্য মিথ্যা যাচাই আগে ইন্টারনেটে শেয়ার পরে’। বক্তব্য শেষে বেলুন উড়িয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯ এর শুভ উদ্বোধন করেন স্পিকার শিরীন শারমিন।

৩য় ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার শিরীন শারমিন বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রথম পদক্ষেপ গৃহীত হয়েছিলো ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিকল্পনা উন্মোচন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেদিন থেকেই ডিজিটাল বাংলাদেশ শব্দটির সাথে আমরা পরিচয় লাভ করেছি এবং ধীরে ধীরে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে সরকারি সেবা তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি।

তিনি আরো বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা দেখতে পাচ্ছি জাতীয় শিক্ষাক্রমে আইসিটি শিক্ষা চালুসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যক্রমে আধুনিক ও স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু হয়েছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, দেশে ডিজিটালাইজেশনের ফলে দুর্নীতি কমেছে এবং মানুষের সেবার মান বেড়েছে। তেমনি ডিজিটাল প্রযুক্তির অসচেতন ব্যবহারের ফলে ব্যাপক জানমালের ক্ষতি হয়েছে। কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া ভোলা ট্রাজেডির কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন যোগাযোগ মাধ্যমের ভুল ব্যবহারের কারনেই এরকম দুঃজনক ঘটনা ঘটেছে। তাই ইন্টারনেট এবং প্রযুক্তির যথেচ্ছ ব্যবহার না করে সঠিক ব্যবহার করলেই আমরা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।

আলোচনা শেষে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের নেতৃত্বে র‌্যালির আয়োজন করা হয়। র‌্যালিটি সংসদ ভবনের ভবনের সামনে থেকে খামারবাড়ি এলাকা প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সংসদ ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।